728x90 AdSpace

অন্যান্য
  • Latest News

    MKRdezign

    Metua Computers

    recentpost

    recentpost

    randompost

    randompost

    Top News

    featuredpost/News Ticker

    Latest Posts

    Technology

    Breaking News

    [recent][newsticker]
    [blogger]

    hyt

    juifhfhf

    Populars

    About Sure Mag

    Powered by Blogger.

    About

    [জাতীয়][fbig1]

    Social

    Top News

    Total Pageviews

    Search This Blog

    Featured Posts

    News Tiker

    Blogger templates

    Recent Tabs

    Racing

    Lorem 4

    অন্যান্য

    Sponsor Advertisement

    3/Business/big-col-left

    Blogroll

    Header ADS
    [আন্তর্জাতিক][gallery3]

    column1 animated

    [আন্তর্জাতিক][column1]

    column2

    [recent][column2]

    column2

    [অন্যান্য][column2]

    hot

    [random][hot][#e78397]

    Gallery

    [News Ticker][gallery1] [#668899]

    carousel1

    [recent][carousel1 autoplay][#BD1A1A]

    slider1 fade

    [recent][slider1 autoplay]
    [random][slider2 autoplay]

    timeline

    [News Ticker][timeline][#BD1A1A]

    My Gallery

    theme in box 4

    Recent

    slider

    fbig2

    [অন্যান্য][fbig2]

    test

    [random][fbig1 animated]

    Recent

    Recent

    Random

    Pages

    Slider

    Random Post

    Popular Posts

    Popular Posts

    Popular Posts

    নেককার পীর-বুজুর্গ লোকদের ব্যাপারে সীমা লংঘন করা আদম সন্তানের কাফের ও বেদ্বীন হওয়ার অন্যতম কারণ


    ১। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেছেন,
    يَا أَهْلَ الْكِتَابِ لَا تَغْلُوا فِي دِينِكُمْ. (ألنساء: ১৭১)
    “হে আহলে কিতাব, তোমরা তোমাদের দ্বীনের ব্যাপারে সীমা লংঘন করো না।” (নিসা . ১৭১)
    ২। সহীহ হাদীসে ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, আল্লাহ তাআলার বাণী ঃ
    وَقَالُوا لَا تَذَرُنَّ آَلِهَتَكُمْ وَلَا تَذَرُنَّ وَدًّا وَلَا سُوَاعًا وَلَا يَغُوثَ وَيَعُوقَ وَنَسْرًا ﴿نوح: ২৩﴾
    “কাফেররা বললো, ‘তোমরা নিজেদের মাবূদগুলোকে পরিত্যাগ
    করোনা। বিশেষ করে ‘ওয়াদ’, ‘সুআ’, ‘ইয়াগুছ’ ‘ইয়াঊক’ এবং ‘নসর’ কে কখনো পরিত্যাগ করোনা। (নূহ ঃ ২৩)- এর ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘এগুলো হচ্ছে নূহ (আঃ) এর কওমের কতিপয় নেককার ও বুজুর্গ ব্যক্তিদের নাম, তারা যখন মৃত্যু বরণ করলো, তখন শয়তান তাদের কওমকে কুমন্ত্রণা দিয়ে বললো, ‘যেসব জায়গায় তাদের মজলিস বসতো সে সব জায়গাগুলোতে তাদের [বুজুর্গ ব্যক্তিদের] মুর্তি স্থাপন করো এবং তাদের সম্মানার্থে তাদের নামেই মুর্তিগুলোর নামকরণ করো। তখন তারা তাই করলো। তাদের জীবদ্দশায় মুর্তির পূজা করা হয়নি ঠিকই; কিন্তু মূর্তি স্থাপন কারীরা যখন মৃত্যু বরণ করলো এবং মুর্তি স্থাপনের ইতিকথা ভুলে গেলো, তখনই মুর্তিগুলোর ইবাদত শুরু হলো।
    ইবনুল কাইয়্যিম (রহ:) বলেন, একাধিক আলেম ব্যক্তি বলেছেন, ‘যখন নেককার ও বুজুর্গ ব্যক্তিগণ মৃত্যু বরণ করলেন, তখন তাঁদের কওমের লোকেরা তাঁদের কবরের পাশে ধ্যান-মগ্ন হয়ে বসে থাকতো। এরপর তারা তাঁদের প্রতিকৃতি তৈরী করলো। এভাবে বহুদিন অতিক্রান্ত হওয়ার পর তারা তাঁদের ইবাদতে লেগে গেলো।
    ৩। ওমর রা. থেকে বর্নিত হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
    لا تطروني كما أطرت النصارى ابن مريم، إنما أنا عبده فقولوا عبد الله ورسوله (أخرجاه)
    “তোমরা আমার মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসা করোনা যেমনিভাবে প্রশংসা করেছিলো নাসারারা মরিয়ম তনয় ঈসা (আঃ) এর। আমি আল্লাহ তাআলার বান্দা মাত্র। তাই তোমরা আমাকে আল্লাহর বান্দা এবং তাঁরই রাসূল বলবে।” (বুখারি ও মুসলিম)
    ৪। ওমর (রাঃ) আরো বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন,
    إياكم والغلو فإنما أهلك من كان قبلكم الغلو
    “তোমরা বাড়া-বাড়ি ও সীমা অতিক্রমের ব্যাপারে সাবধান থাকো। কেননা, তোমাদের পূর্ববর্তী জাতিগুলো (দ্বীনের ব্যাপারে) সীমা লংঘন করার ফলে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।”
    ৫। মুসলিম শরীফে ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্নিত এক হাদীসে, রাসূল এরশাদ করেছেন,
    هلك المتنطعون قالها ثلاثا
    “দ্বীনের ব্যাপারে সীমা লংঘন কারীরা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।” এ কথা তিনি তিনবার বলেছেন।

    এ অধ্যায় থেকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো জানা যায়ঃ

    ১। যে ব্যক্তি এ অধ্যায়টি সহ পরবর্তী দু’টি অধ্যায় উপলব্ধি করতে সক্ষম হবে, ইসলাম সম্পর্কে মানুষ কতটুকু অজ্ঞ, তার কাছে তা সুস্পষ্ট হয়ে উঠবে। সাথে সাথে আল্লাহ তাআলার কুদরত এবং মানব অন্তরের আশ্চর্য জনক পরিবর্তন ক্ষমতা লক্ষ্য করতে পারবে।
    ২। পৃথিবীতে সংঘটিত প্রথম শিরকের সূচনা, যা নেককার ও বুজুর্গ ব্যক্তিদের প্রতি সংশয় ও সন্দেহ থেকে উৎপত্তি হয়েছে।
    ৩। সর্বপ্রথম যে জিনিসের মাধ্যমে নবীগণের দ্বীনে পরিবর্তন সাধিত হয়েছিল এবং এর কারণ সম্পর্কে জ্ঞান লাভের সাথে সাথে একথাও জেনে নেয়া যে, আল্লাহ তাআলাই তাদেরকে [দ্বীন কায়েমের জন্য] পাঠিয়েছেন।
    ৪। ‘শরীয়ত’ এবং ফিতরাত’ ‘বিদআতকে’ প্রত্যাখ্যান করা সত্তেও বেদআত গ্রহণ করার কারণ সম্পর্কে অবগতি লাভ।
    ৫। উপরোক্ত সকল গোমরাহীর কারণ হচ্ছে, হকের সাথে বাতেলের সংমিশ্রন, এর প্রথমটি হচ্ছে, সালেহীন বা নেককার ও বুজুর্গ লোকদের প্রতি [মাত্রাতিরিক্ত] ভালবাসা।
    আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, কতিপয় জ্ঞানী ধার্মিক ব্যক্তিদের এমন কিছু আচরণ, যার উদ্দেশ্য ছিল মহৎ, কিন্তু পরবর্তীতে কিছু লোক উক্ত কাজের উদ্দেশ্য ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে ‘বেদআত ও শিরকে লিপ্ত হয়।
    ৬। সূরা নূহের ২৩ নং আয়াতের তাফসীর।
    ৭। মানুষের অন্তরে হকের প্রতি ঝোক প্রবণতার পরিমাণ কম। কিন্তু বাতিলের প্রতি ঝোক প্রবণতার পরিমাণ অপক্ষোকৃত বেশী।
    ৮। কোন কোন সালাফে-সালেহীন থেকে বর্ণিত আছে যে, বেদআত হচ্ছে কুফরীর কারণ। তাছাড়া ইবলিস অন্যান্য পাপের চেয়ে এটাকেই বেশী পছন্দ করে। কারণ পাপ থেকে তওবা করা সহজ হলেও বেদআত থেকে তওবা করা সহজ নয়। [কারণ বিদয়াত তো সওয়াবের কাজ মনে করে করা হয় বলে পাপের অনুভূতি থাকে না, তাই তাওবারও প্রয়োজন অনুভুত হয় না]
    ৯। আমলকারীর নিয়ত যত মহৎই হোক না কেন, বিদআতের পরিণতি কি, তা শয়তান ভাল করেই জানে। এ জন্যই শয়তান আমল কারীকে বিদআতের দিকে নিয়ে যায়।
    ১০। “দ্বীনের ব্যাপারে সীমা লংঘন করা না করা” এ নীতি সম্পর্কে এবং সীমা লংঘনের পরিণতি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা।
    ১১। নেক কাজের নিয়তে কবরের পাশে ধ্যান-মগ্ন হওয়ার ক্ষতি সম্পর্কে অবগত হওয়া।

    ১২। মূর্তি বানানো বা স্থাপনের নিষেধাজ্ঞা এবং তা অপসারণের কল্যাণ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা।
    ১৩। উপরোল্লিখিত কিসসার অপরিসীম গুরুত্ব অনুধাবন করা এবং এর অতীব প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানা।
    ১৪। সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হলো এই যে, বেদআত পন্থীরা তফসীর হাদিসের কিতাব গুলোতে শিরক বিদআতের কথাগুলো পড়েছে এবং আল্লাহর কালামের অর্থও তারা জানতো, শিরক ও বিদআতের ফলে আল্লাহ তাআলা এবং তাদের অন্তরের মাঝখানে বিরাট প্রতিবন্ধকের সৃষ্টি হয়েছিল, তারপরও তারা বিশ্বাস করতো যে, নূহ আ. এর কওমের লোকদের কাজই ছিল শ্রেষ্ঠ ইবাদত। তারা আরো বিশ্বাস করতো যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যা নিষেধ করেছিলেন সেটাই ছিল এমন কুফরী যার ফলে জান-মাল পর্যন্ত বৈধ হয়ে যায়। [অর্থাৎ হত্যা করে ধন-সম্পদ দখল করা যায়]।
    ১৫। এটা সুস্পষ্ট যে, তারা শিরক ও বেদআত মিশ্রিত কাজ দ্বারা সুপারিশ ছাড়া আর কিছুই চায়নি।
    ১৬। তাদের ধারণা এটাই ছিল যে, যেসব পন্ডিত ব্যক্তিরা ছবি মুর্তি তৈরী করেছিল তারাও শাফাআত লাভের আশা পোষণ করতো।
    ১৭। “তোমরা আমার মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসা করোনা যেমনিভাবে খৃষ্টানরা মরিয়ম তনয়কে করতো।” রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর এ মহান বাণীর দাওয়াত তিনি পূর্ণাঙ্গ ভাবে পৌঁছিয়েছেন।
    ১৮। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে উপদেশ দিয়েছেন যে দ্বীনের ব্যাপারে সীমা লংঘনকারীদের ধ্বংস অনিবার্য।
    ১৯। এ কথা সুস্পষ্ট যে, ইলমে দ্বীন ভুলে না যাওয়া পর্যন্ত মুর্তি পুজার সূচনা হয়নি। এর দ্বারা ইলমে দ্বীন থাকার মর্যাদা আর না থাকার পরিণতি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ।
    ২০। ইলমে দ্বীন উঠে যাওয়ার কারণ হচ্ছে আলেমগণের মৃত্যু।





     সংগ্রহ-কিতাবুত তাওহী


    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 coment rios:

    Post a Comment

    Item Reviewed: নেককার পীর-বুজুর্গ লোকদের ব্যাপারে সীমা লংঘন করা আদম সন্তানের কাফের ও বেদ্বীন হওয়ার অন্যতম কারণ Rating: 5 Reviewed By: user
    Scroll to Top